প্রতিষ্ঠার কথা:
১৯৭১ সালের বাস্তবতায় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা গণ স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়। উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের স্বীকৃতি হিসেবে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার, ম্যাগসেসে পুরস্কার, সুইডিশ পার্লামেন্টের লাইভলিহুড এওয়ার্ড পায় সংস্থাটি। এরই ধারাবাহিকতায় সমাজ উন্নয়ন এবং মানবকল্যাণের ক্ষেত্রে শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে সচেতনা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে নিয়ে ১৯৯৮ সালের ১৪ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। এখন নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষাকার্যক্রম শুরু হয়েছে।
ম্যাপ:
যোগাযোগ:
ফোন: ৭৭৯১৮৮৪, ৭৭৯২২২৪, ৭৭৯২২২৬, ৭৭৯১৩৪৫
ফ্যাক্স: 88-02-7791755
ই-মেইল: gbidyala@bdonline.com
ওয়েবসাইট: http://www.gonouniversity-bd.com/
অবস্থান: জাতীয় স্মৃতি সৌধের কাছে, ঢাকা-১৩৪৪।
বৈশিষ্ট্য:
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে একটি অলাভজনক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এটি পরিচালিত হয়; এ কারণে অনান্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় এখানে পড়াশোনার খরচ বেশ কম। বাংলাদেশ মেডিকেল এবং ডেন্টাল কাউন্সিলের অনুমতিক্রমে এখানে এমবিবিএস এবং বিডিএস কোর্স রয়েছে। এখানকার অধিকাংশ শিক্ষকই পূর্ণকালীন শিক্ষক হিসেবে কাজ করছেন, আর উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মেলানোর কথা মাথায় রেখে সেমিস্টার পদ্ধতিতে কোর্সগুলো পরিচালিত হয়।
কিছু নিয়মকানুন ও রীতি:
শিক্ষার্থীদের মার্জিত পোশাক পরতে হয় এবং অতিরিক্ত প্রসাধনী ব্যবহার বারণ।
ক্যাম্পাসে ধূমপান নিষিদ্ধ।
ক্যাম্পাস পার্শ্ববর্তী গ্রামের অধিবাসীদের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণ করা এবং সম্ভব হলে তাদের কাজে অংশগ্রহণে উৎসাহ দেয়া হয়।
প্রাকৃতিক দূর্যোগের ক্ষেত্রে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করার প্রতি জোর দেয়া হয়।
ট্রাস্টি বোর্ড:
মিসেস তাহেরুন্নেছা আবদুল্লাহ, চেয়ারম্যান, উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ
মিস. শিরিন হক, নারী উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ, নারী পক্ষ, ঢাকা
ড. হালিমা খাতুন, ট্রেজারার, সাবেক পরিচালক, শিক্ষা গবেষণা ইনস্টিটিউ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
জনাব হারুনর রশিদ খান মুন্নু, শিল্পপতি ও সাবকে মন্ত্রী,
জনাব কাজী ফজলুর রহমান, সাবেক তত্ত্ববধায়ক সরকারের উপদেষ্টা
অধ্যাপক ড. কাজী চৌধুরী মাহমুদ হাসান, ট্রাস্টি, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ,
অধ্যাপক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, প্রফেসর এমিরেটাস, গণ বিশ্ববিদ্যালয়, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং গণবিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য
মিস. হোসনে আরা হক, ঢাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজী বিভাগের অধ্যাপক (অবসরপ্রাপ্ত)
অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম চৌধুরী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং গণবিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য
ড. এম শহীদুল্লাহ, অধ্যক্ষ কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ এবং গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথ সায়েন্স অনুষদের ডীন
অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম, পরিচালক, গণিত ও পদার্থবিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়,
মিস. হোসনে আরা শহীদ, অধ্যক্ষ, শেরে বাংলা উইমেন্স কলেজ,
মিসেস, জওশান আরা রহমান, ইউনিসেফের প্রোগ্রাম প্ল্যানিং সেকশনের সাবেক প্রধান
ড. আবুল কাশেম চৌধুরী, গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং গণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সাবেক নির্বাহী পরিচালক
ড. সালেহ উদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর,
ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ট্রাস্টি ইন চার্জ, গণ স্বাস্থ্যকেন্দ্র ট্রাস্ট,
অধ্যাপক আলতাফুন্নেছা, সাবেক অধ্যাপক, ঢাকা কলেজ
আর্থিক কমিটি:
অধ্যাপক মেসবাহ উদ্দীন আহমেদ, চেয়ারম্যান
ড. হালিমা খাতুন, ট্র্রজারার এবং সদস্য
জওশান আরা রহমান, সদস্য
ড. আবুল কাশেম চৌধুরী, সদস্য
ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী,
ড. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ,
কাজী মহিউদ্দিন, সদস্য,
মো. দেলোয়ার হোসেন, সদস্য
অনুষদ:
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে দু’টি অনুষদ আছে:
স্বাস্থ্য বিজ্ঞান বা হেলথ সায়েন্স অনুষদ
ফার্মেসী বিভাগ
মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ
সাইকোথেরাপী বিভাগ
সমাজভিত্তিক বা কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ
হেলথ সায়েন্স
মেডিকেল ফিজিক্স এবং বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারি
বেসিক এবং সোশ্যাল সায়েন্স
বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল বিভাগ
ইংরেজী বিভাগ
বাংলা, ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগ
সরকার ও রাজনীতি বিভাগ
পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ
নৈতিকতা এবং ন্যায়পরায়ণতা বিভাগ
সমাজবিজ্ঞান এবং সমাজকর্ম বিভাগ
আইন বিভাগ
ব্যবসা প্রশাসন বিভাগ
বিশ্ববিদ্যালয়টির অধীনে পরিচালিত অনার্স কোর্সগুলো:
ফলিত গণিত
বাংলা, ভাষা ও সাহিত্য
ফিজিকেল সায়েন্স
সমাজ বিজ্ঞান ও সমাজ কর্ম
রাজনীতি ও প্রশাসন
ইংরেজি
এল এলবি
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং
পরিবেশ বিজ্ঞান
মেডিকেল ফিজিক্স
বায়েমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং
বিবিএ
মাইক্রোবায়োলজী
ফিজিওথেরাপী
ফার্মেসী
এখন পর্যন্ত একমাত্র এ বিশ্ববিদ্যালয়েই ফিজিওথেরাপীতে অনার্স পড়ার সুযোগ আছে।
অনার্স কোর্স সমূহ | চার বছরে ৮ সেমিস্টারে মোট শিক্ষা ব্যয় (টাকা) | ১ম সেমিস্টারে ভর্তির সময় দেয় (টাকা) |
---|---|---|
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারি | ১,৮০,০০০/- | ৩০,০০০/- |
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য | ৮০,০০০/- | ১০,০০০/- |
ফলিত গণিত | ৮০,০০০/- | ১০,০০০/- |
ফিজিকেল সায়েন্স | ৮০,০০০/- | ১০,০০০/- |
সমাজ বিজ্ঞান ও সমাজ কর্ম | ১,১০,০০০/- | ১৬,০০০/- |
রাজনীতি ও প্রশাসন | ১,২০,০০০/- | ২০,০০০/- |
ইংরেজি | ১,৪০,০০০/- | ২৫,০০০/- |
এল এল বি | ১,৪০,০০০/- | ২৫,০০০/- |
পরিবেশ বিজ্ঞান | ২,০৬,০০০/- | ৩৮,০০০/- |
মেডিকেল ফিজিক্স | ২,০৬,০০০/- | ৩৮,০০০/- |
বায়েমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং | ২,০৬,০০০/- | ৩৮,০০০/- |
বিবিএ |
২,০৬,০০০/- | ৫০,০০০/- |
মাইক্রোবায়োলজী | ২,০৬,০০০/- | ৫০,০০০/- |
ফিজিওথেরাপী | ২,৮০,০০০/- | ৫৮,০০০/- |
ফার্মেসী | ৩.৩৫.০০০/- | ৭০.০০০/- |
অনার্সে ভর্তির যোগ্যতা:
শুরুতে
ভর্তির জন্য SSC ও HSC উভয় পরীক্ষায় পৃথকভাবে জি.পি.এ ২.৫ প্রয়োজন।
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনি
বিশ্ববিদ্যালয়টির অধীনে পরিচালিত মাস্টার্স কোর্সগুলো:
শুরুতে
ফার্মেসী (M. Pharm)
মাইক্রোবায়োলজী
ফিজিওথেরাপী (MPT)
মেডিকেল ফিজিক্স
বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং
ইংরেজি
রাজনীতি ও প্রশাসন
মাস্টার্স কোর্সের মোট শিক্ষা ব্যয়:
বিশ্ববিদ্যালয়টির অধীনে পরিচালিত মাস্টার্স কোর্সগুলো:
শুরুতে
ফার্মেসী (M. Pharm)
মাইক্রোবায়োলজী
ফিজিওথেরাপী (MPT)
মেডিকেল ফিজিক্স
বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং
ইংরেজি
রাজনীতি ও প্রশাসন
মাস্টার্স কোর্সের মোট শিক্ষা ব্যয়:
মাস্টার্স কোর্স সমূহ
|
কোর্সের মোট শিক্ষা ব্যয় (টাকা)
|
ফার্মেসী (M. Pharm)
| ১,২০,০০০/- |
মাইক্রোবায়োলজী
| ১,৫০,০০০/- |
ফিজিওথেরাপী (MPT)
| ১,৫০,০০০/- |
মেডিকেল ফিজিক্স
| ১,৫০,০০০/- |
বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং
| ১,৫০,০০০/- |
ইংরেজি
| ৯২,০০০/- |
রাজনীতি ও প্রশাসন
| ৯০,০০০/- |
মাস্টার্সে ভর্তির যোগ্যতা:
M.Sc, MA ও MASS কোর্স ভর্তির জন্য সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রী আবশ্যক।
বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিকেল ফিজিক্স এ ভর্তির জন্য গণিত, ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি বা বায়োকেমিস্ট্রি ও সমতুল্য বিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স কিংবা ইলেকট্রনিক্স, মেকানিক্যাল বা কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বা MBBS ডিগ্রী প্রয়োজন। MBBS ডাক্তাররা সকল মাস্টার্স কোর্সে ভর্তি হতে পারেন।
ভর্তির প্রক্রিয়া:
গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস, সমবায় ব্যাংক গণস্বাস্থ্য ক্রেডিট কো-অপারেটিভ সোসাইটির সকল শাখা, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের বিভিন্ন অফিস এবং অথবা গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল (বাড়ী-১৪ই, সড়ক-৬, ধানমন্ডি, ঢাকা- ১২০৫) থেকে ভর্তি ফরম ও প্রসপেক্টাস সংগ্রহ করা যেতে পারে। ফরম ও প্রসপেক্টাসের মূল্য ৫০০ টাকা। সাভারস্থ গণবিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হয়।
অন্যান্য কোর্স:
বিশ্ববিদ্যালয়টির অধীনে মেডিকেল ও ডেন্টাল তথা এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্স রয়েছে। এছাড়া ডিপ্লোমা কোর্সও রয়েছে। যেসব বিষয়ে ডিপ্লোমা কোর্স রয়েছে:
ডিপ্লোমা ইন কার্ডিওলজি (ডি কার্ড)
ডিপ্লোমা ইন ডায়গনস্টিক রেডিওলজি এন্ড আলট্রা সনোগ্রাফি
সার্টিফিকেট কোর্স ইন এক্সরে এন্ড আলট্রাসনোগ্রাফি
ডিপ্লোমা ইন কার্ডিওলজি:
ভর্তির যোগ্যতা: এমবিবিএস
মেয়াদ: দুই বছর
এ কোর্সের অংশ হিসেবে গ্রামাঞ্চলে আট মাস অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা করতে হয়, গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪ মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর ভারতে এক বছরের প্রশিক্ষণ নিতে হয়।
আসন সংখ্যা ২০ টি
ডিপ্লোমা ইন ডায়গনস্টিক রেডিওলজি এন্ড আলট্রাসনোগ্রাফি
ভর্তির যোগ্যতা: এমবিবিএস
মেয়াদ: দুই বছর
আসন সংখ্যা: ১০ টি
সার্টিফিকেট কোর্স ইন এক্সরে এন্ড আলট্রাসনোগ্রাফি
ভর্তির যোগ্যতা: এমবিবিএস
মেয়াদ: ছয় মাস
আসন সংখ্যা: ১০ টি
অন্যান্য সুবিধা:
দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্রদের দ্বিতীয় সেমিস্টার থেকে বেতন মওকুফের সুবিধা রয়েছে। প্রসপেকটাস এর নিয়ম কানুন মেনে ৯০% ক্লাশে উপস্থিত থাকলে ২৫% টিউশন ফি রেয়াত দেয়া হয়। পরীক্ষায় ‘A’ গ্রেড পেলে আরো ২৫% টিউশন ফি রেয়াত দেয়া হয়। ‘A’+ গ্রেড পেলে সর্বমোট ৭৫% রেয়াত হয়। জাতিগত সংখ্যালঘুদের জন্য আসন সংরক্ষণ করা হয়।
সমৃদ্ধ লাইব্রেরী, ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাব, কম্পিউটার ল্যাব, ক্যাফেটেরিয়া এবং হোস্টেল রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে।
লাইব্রেরী:
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের লাইব্রেরী নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরীটির পথচলা শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ভবনের পঞ্চম তলায় ৪,২২৪ বর্গফুট জায়গা নিয়ে লাইব্রেরীটি স্থাপন করা হয়েছে। সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই লাইব্রেরীতে একসাথে প্রায় ২০০ পাঠক বসে পড়াশোনা করতে পারেন। সাধারণ বিষয়ের ওপর লেখা বই এবং জার্নাল ছাড়াও চিকিৎসা বিজ্ঞানের ওপর দেশের ও দেশের বাইরের লেখকের লেখা বইয়ের বিশাল সংগ্রহ আছে। সব মিলিয়ে প্রায় ২০ হাজার বই রয়েছে এবং ৬টি ইংরেজী ও বাংলা দৈনিক রাখা হয় এখানে।
সময়সূচি: সকাল নয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত লাইব্রেরীটি খোলা থাকে।
ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাবরেটরী:
সকল দেশীয় শিক্ষার্থীর জন্য বাংলা এবং ইংরেজী কোর্স করা বাধ্যতামূলক এবং অবশ্যই সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষায় এসব কোর্সে উত্তীর্ণ হতে হবে। এসব কোর্সের ব্যবহারিক অনুশীলনের জন্য ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাবরেটরী স্থাপন করা হয়েছে, যা বাংলাদেশের পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম।
ক্যান্টিন:
বিশ্ববদ্যালয় ভবনের চতুর্থ তলায় ক্যান্টিনের অবস্থান। ছাত্র-শিক্ষকসহ বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট সবাই এখান থেকে সকালের নাস্তা বা মধ্যাহ্ন ভোজন সেরে নিতে পারেন।