Powered by Blogger.

Related Post

Translate

Search This Blog

ফরিদপুর জেলা [Faridpur district]


ফরিদপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।

পরিচ্ছেদসমূহ

  •  ভৌগোলিক সীমানা
  •  প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
  •  ইতিহাস
  •  প্রত্নসম্পদ
  •  অর্থনীতি
  •  চিত্তাকর্ষক স্থান
  •  জনসংখ্যা
  •  শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
  •  প্রধান শস্য
  • ১০ কৃতী ব্যক্তিত্ব
  • ১১ চিত্রাবলী
  • ১২ আনুষঙ্গিক নিবন্ধ
  • ১৩ তথ্যসূত্র



ফরিদপুর জেলা
—  জেলা  —
বাংলাদেশের ম্যাপের মধ্যে লাল চিহ্নিত জেলার অবস্থান
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগঢাকা বিভাগ
এলাকা
 • মোট বর্গকিলোমিটার ( বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (1991)
 • মোট১৭,১৪,৪৯৬
 • ঘনত্বপ্রতি বর্গকিলোমিটারে  (প্রতিবর্গমাইলে )
সাক্ষরতার হার
 • মোট৩৭.৪৪%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+6)
 • গ্রীষ্মকাল (ডিএসটি)বিডিএসটি (UTC+7)
ওয়েবসাইটবাংলাপিডিয়া নিবন্ধ



ভৌগোলিক সীমানা

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

  • ফরিদপুর সদর উপজেলা
  • বোয়ালমারী উপজেলা
  • আলফাডাঙা উপজেলা
  • মধুখালী উপজেলা
  • ভাঙ্গা উপজেলা
  • নগরকান্দা উপজেলা
  • চর ভদ্রাসন উপজেলা
  • সদরপুর উপজেলা
  • সালথা উপজেলা

[সম্পাদনা]ইতিহাস

১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে ফরিদপুর জেলা গঠন করা হয়। ফরিদপুরের নামকরণ করা হয়েছে এখানকার প্রখ্যাত সুফি সাধক শাহ শেখ ফরিদুদ্দিনের নামানুসারে। এই এলাকার প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে রয়েছে গারোদা মসজিদ (১০১৩ হিজরি), পাথরাইল মসজিদ ও দিঘী *১৪৯৩-১৫১৯ খ্রিস্টাব্দ), সাতৈর মসজিদ (১৫১৯ খ্রিস্টাব্দ)।  (১৫১৯-৩২ খ্রিস্টাব্দ), মথুরাপুরের দেয়াল, জেলা জজ কোর্ট ভবন (১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দ), এবং ভাঙ্গা মুন্সেফ কোর্ট ভবন (১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দ), বসুদেব মন্দির ও জগবন্ধু আঙিনা।[১]
ফরিদপুর থেকে হাজি শরীয়তুল্লাহ ফরায়েজী আন্দোলন শুরু করেন। শরীয়তুল্লাহের পুত্র দুদু মিয়ার নেতৃত্বে এখানে নীল কর বিরোধী আন্দোলন হয়। জেলার প্রধান নীল কুঠিটি ছিলো আলফাডাঙা উপজেলার মীরগঞ্জে, যার ম্যানেজার ছিলেন এসি ডানলপ। গড়াই, মধুমতি ও বরশিয়া নদীর তীরে নীল চাষ হতো।

[সম্পাদনা]
প্রত্নসম্পদ

  • মথুরাপুর দেউল
  • পাতরাইল মসজিদ
  • সাতৈর মসজিদ
  • শ্রী অঙ্গন
  • শিব মন্দির
  • দোলমঞ্চ
  • নারায়ণ মন্দির
  • পঞ্চরত্ন সমাধি
  • নব-রত্ন সমাধি
  • দুর্গা মন্দির
  • কাচারি বাড়ি
  • শিকদার বাড়ি
  • গেরদা ফলক

[সম্পাদনা]অর্থনীতি

এই এলাকার অর্থনীতি মুলত পাট কেন্দ্রিক । ফরিদপুর পাট এর জন্য বিখ্যাত । ফরিদপুর বাংলাদেশ এর অন্যতম বড় নদী বন্দর। এখান থেকে পাট নদী পথে সারা দেশে চলে যেত।

[সম্পাদনা]চিত্তাকর্ষক স্থান

ফরিদপুর জেলার চিত্তাকর্ষক স্থানগুলার মদ্ধে উল্ল্যেখযোগ্য হচ্ছে,
  • নদী গবেষণা ইন্সটিটিউট
  • সুইচ গেট
  • ধলার মোড়
  • রাজেন্দ্র কলেজ (রাজেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ)
  • পদ্মা বাধ
  • পল্লী কবি জসীম উদ্দিন এর বাসভবন।

[সম্পাদনা]জনসংখ্যা

মোট জনসংখ্যা: ১৭,১৪,৪৯৬
  • পুরুষ: ৫০.৫৫%
  • মহিলা: ৪৯.৪৫%

[সম্পাদনা]শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

মোট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা: ৪২৪, এই জেলায় শিক্ষার হার ৩৭.৪৪ %
  • বিশ্ববিদ্যালয়: ১
  • কলেজ: ৪৮
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয়: ২৩৪
  • মেডিকাল কলেজ : ১
  • মাদ্রাসা: ১৪১
  • তারার মেলা ঈশাণ মেমরিয়াল আধুনিক শিশু বিদ্যালয়

তারার মেলা ঈশাণ মেমরিয়াল আধুনিক শিশু বিদ্যালয়(১৯৭৬)
  • ফরিদপুর জিলা স্কুল

ফরিদপুর জিলা স্কুল(১৮৪০)

[সম্পাদনা]প্রধান শস্য

ফ্রিদপুর জেলায় প্রধান শস্যর তালিকায় রয়েছে, ধান, পাট, গম ও ডাল। এর মধ্যে    রপ্তানী যোগ্য পণ্য পাট, পিয়াজ, ডাল, খেজুরের গুড় ইত্যাদি।

[সম্পাদনা]কৃতী ব্যক্তিত্ব

  • মুন্সি আব্দুর রউফ, বীরশ্রেষ্ঠ
  • শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পুরোধা এবং বাংলাদেশের জাতির জনক
  • আলাওল, মধ্যযুগের কবি
  • কাজী মোতাহার হোসেন, শিক্ষাবিদ, পরিসংখ্যানবিন, সাহিত্যিক
  • জসীম উদ্দিন, পল্লীকবি
  • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, ঔপন্যাসিক, কবি
  • মীর মশাররফ হোসেন, ঔপন্যাসিক
  • হাবিবুল বাশার, ক্রিকেটার
  • হুমায়ুন কবির, শিক্ষাবিদ
  • মৃণাল সেন, ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও লেখক।
  • অমল বোস, অভিনেতা
  • রোজিনা, চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
  • রিয়াজ, চলচ্চিত্র অভিনেতা (তাঁর জন্ম ফরিদপুর হলেও পৈতৃক বাসস্থান যশোর জেলায়)
  • ফজলুর রহমান বাবু , অভিনেতা, গায়ক
  • তারেক মাসুদ , চলচ্চিত্রকার
  • শাহ আবু জাফর , বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ

[সম্পাদনা]চিত্রাবলী

[সম্পাদনা]


















































































Read more

গোপালগঞ্জ জেলা[Gopalganj district]


গোপালগঞ্জ জেলা (ইংরেজি: Gopalganj District)বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।

পরিচ্ছেদসমূহ

  •  ভৌগোলিক সীমানা
  •  প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
  •  ইতিহাস
  •  অর্থনীত
  •  চিত্তাকর্ষক স্থান
  •  আনুষঙ্গিক নিবন্ধ
  •  বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ



গোপালগঞ্জ জেলা
প্রশাসনিক বিভাগঢাকা
আয়তন (বর্গ কিমি)১,৪৮৯
জনসংখ্যামোট: ১১,৩২,০৪৬
পুরুষ: ৫০.০৫%
মহিলা: ৪৯.৯৫%
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা:বিশ্ববিদ্যালয়: ১
কলেজ : ২১
মাধ্যমিক বিদ্যালয়: ১৩৯
মাদ্রাসা : ৭২
শিক্ষার হার৩৮.২ %
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ববঙ্গাবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, শেখ হাসিনা, কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য
প্রধান শস্যধবন, পাট, ইক্ষু, বাদাম
রপ্তানী পণ্যপাট, বাদাম, আখ, গুড়




ভৌগোলিক সীমানা

গোপালগঞ্জ জেলার আয়তন ১৪৯০ বর্গ কিলোমিটার। এই জেলার উত্তরে ফরিদপুর, দক্ষিণে বরিশাল, পূর্বে বরিশাল ও মাদারীপুর এবং পশ্চিমে বাগেরহাট ও নড়াইল জেলা অবস্থিত।

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

গোপালগঞ্জ জেলা পাঁচটি উপজেলায় বিভক্ত। এগুলো হচ্ছে,
  • গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা
  • মুকসুদপুর উপজেলা
  • কাশিয়ানী উপজেলা
  • কোটালীপাড়া উপজেলা এবং
  • টুঙ্গিপাড়া উপজেলা

ইতিহাস

১৯৮৪ সালে ফরিদপুর জেলার মহকুমা থেকে গোপালগঞ্জ জেলা সৃষ্টি হয়। অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে গোপালগজ্ঞ এলাকা ফরিদপুর জেলায় মাদারীপুর মহকুমা ও থানাধীন ছিল। ঐ সময়ে মাদারীপুরের সাথে এ এলাকায় জলপথ ছাড়া কোন স্থল পথের সংযোগ ছিল না। কোন স্টীমার বা লঞ্চ চলাচলও ছিল না। কেবলমাত্র বাচাড়িনৌকা, পানসি নৌকা, টাবুরিয়া নৌকা, গয়না নৌকা, ইত্যাদি ছিল চলাচলের একমাত্র বাহন। যাতায়াতের অসুবিধার কারণে এ এলাকায় পুলিশ প্রশাসন ছিল খুবই দুর্বল। মামলায় আসামীরা গ্রেফতারের ভয়ে দুর্গম বিল অঞ্চলে আত্বগোপন করে থাকত। এ সমস্ত অসুবিধার দরুন ১৮৭০ সালে গোপালগজ্ঞ থানা স্থাপিত হয়। ১৮৯৪ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর কলকাতা গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এর সীমানা নির্ধারিত হয়। ক্রমান্বয়ে এ অঞ্চলের আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি উন্নতি হতে থাকে। বর্তমানে যেখানে থানা অবস্থিত ঐ স্থানে একটি টিনের ঘরে থানা অফিসের কাজকর্ম চালু করা হয়।
১৯০৯ সালে কাশিয়ানী, মুকসুদপুর, গোপালগজ্ঞ সদর ও কোটালীপাড়া থানা নিয়ে গোপালগজ্ঞ মহকুমা স্থাপিত হয়। মিশন স্কুলের দক্ষিণ পার্শ্বে দেওয়ানী আদালত ও সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের স্থান নির্দিষ্ট হয়। তার দক্ষিণে মোক্তার লাইব্রেরীসহ ফৌজদারী আদালত ভবন ও সংশ্লিষ্ট অফিসের জন্য নির্ধারিত হয়। বর্তমানে যেখানে ডিসি অফিস সেখানে বিরাটকায় চারচালা গোলপাতার ঘর বাঁশের বেড়া দিয়ে ফৌজদারী কোর্ট ও সংশ্লিষ্ট অফিসের জন্য নির্মিত হয়। তার দক্ষিণে বর্তমান জেলখানার স্থানে একটি বিরাটকায় গোলের ঘর তুলে মজবুত বাঁশের বেড়া অস্থায়ী জেলখানা নির্মিত হয়। বর্তমানে যেখানে মোক্তার বার ভবন ঐ স্থানে একটি ছনের ঘরে মোক্তারগণ আইন ব্যবসা শুরু করেন। ঐ সময়ে কোন উকিল এখানে আইন ব্যবসা করতে আসেনি। গোপালগজ্ঞের প্রথম মহকুমা প্রশাসক ছিলেন মি: সুরেশ চন্দ্র সেন। ১৯৭২ সালের ২০ জানুয়ারি গোপালগজ্ঞ পৌরসভা গঠিত হয়। পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান পান্না বিশ্বাস। ১৯৮৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে গোপালগজ্ঞ সদর থানা উপজেলায় উন্নীত হয়। প্রথম উপজেলা নির্বাহী অফিসার ছিলেন জনাব এইচ নুর মোহাম্মদ।

অর্থনীত

গোপালগঞ্জ মূলত কৃষি প্রধান অঞ্চল। এখানে ধান, গম, পাট, আখ, নানা ধরনের সব্জি জন্মে। এছাড়া মৎস আহরণসহ এ জায়গার লোকজন বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থেকে জীবিকা নির্বাহ করছে।

চিত্তাকর্ষক স্থান

টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধি ধর্মরায়ের বাড়ি দীঘলিয়া দক্ষিণা কালীবাড়ি






বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ

  • শেখ মুজিবুর রহমান, রাজনীতিবিদ, সাবেক রাষ্ট্রপতি।
  • শেখ হাসিনা, রাজনীতিবিদ, প্রধানমন্ত্রী





















































Read more

কিশোরগঞ্জ জেলা[Kishoreganj District]


কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।

পরিচ্ছেদসমূহ

  •  ভৌগোলিক সীমানা
  •  প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
  •  ইতিহাস
  •  অর্থনীতি
  •  চিত্তাকর্ষক স্থান
  •  বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ
  •  আনুষঙ্গিক নিবন্ধ
  •  বহিঃসংযোগ




কিশোরগঞ্জ জেলা
প্রশাসনিক বিভাগঢাকা
আয়তন (বর্গ কি.মি.)২,৬৮৮
জনসংখ্যামোট: ২৩,০৬,০৭৯
পুরুষ: ৫১.০০%
মহিলা: ৪৯.০০%
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা:মহাবিদ্যালয় : ২৫
মাধ্যমিক বিদ্যালয়: ২১৫
মাদ্রাসা : ১২০
শিক্ষার হার২১.৯৪%
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বঈসা খাঁ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সত্যজিৎ রায়, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন,আনন্দমোহন বসু, সুকুমার রায়, চন্দ্রাবতী
প্রধান শস্যধান, পাট, মিষ্টি আলু
রপ্তানী পণ্যধান, পাট, কলা




ভৌগোলিক সীমানা

কিশোরগঞ্জের ভৌগোলিক আয়তন প্রায় ২,৬৮৮ বর্গ কিলোমিটার। এই আয়তনে১৩টি উপজেলা রয়েছে।

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

কিশোরগঞ্জে ১৩টি থানা। যথা:
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা
অষ্টগ্রাম উপজেলা
ইটনা উপজেলা
করিমগঞ্জ উপজেলা
কটিয়াদি উপজেলা
কুলিয়ারচর উপজেলা
তাড়াইল উপজেলা
নিকলী উপজেলা
পাকুন্দিয়া উপজেলা
বাজিতপুর উপজেলা
ভৈরব উপজেলা
মিটামইন উপজেলা
হোসেনপুর উপজেলা

ইউনিয়নে সংখ্যা :১০৬টি

ইতিহাস

কিশোরগঞ্জের ইতিহাস অনেক প্রাচীন। এখানে প্রাচীনকাল থেকেই একটি সুগঠিত গোষ্ঠী হয় এবং এখনোও তা বিরাজ আছে।

অর্থনীতি

কিশোরগঞ্জের অর্থনীতির চালিকা শক্তি অনেকটা হাওরের উপর র্নিভর। যেমন: হাওরে প্রচুর মাছ পাওয়া যায় যা দেশের চাহিদার লভ্যাংশ পূরণ করতে সক্ষম। তাছাড়া কিশোরগঞ্জে পাট, ধান এবং অন্যান্য অনেক সবজি হয়ে থাকে যা দেশের বাইরেও রপ্তানি হয়।

চিত্তাকর্ষক স্থান

শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান, গুরুদয়াল কলেজ, চন্দ্রাবতীর বাড়ী (নীলগঞ্জ), ঈসা খাঁর দ্বিতীয় রাজধানী জঙ্গলবাড়ী, এগারোসিন্দুর

বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ

  • জিল্লুর রহমান - বাংলাদেশের বর্তমান মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবীদ।
  • আব্দুল হামিদ - বাংলাদেশের বর্তমান সংসদ সদস্য এবং সংসদের দুইবারের মনোনীত স্পিকার। একজন বিশিষ্ট এডভোকেট ও রাজনীতিবীদ।
  • আইভি রহমান - একজন সংসদ সদস্য ও প্রাক্তন রাজনীতিবীদ।
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম - বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১৯৭১ সালে অস্থায়ী সরকার গঠন করেন।
  • জয়নুল আবেদীন - একজন বাংলাদেশের খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী।

























Read more

মাদারীপুর জেলা [Madaripur District]


মাদারীপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। জেলার আয়তন ১,১৪৪.৯৬ বর্গকিলোমিটার।

পরিচ্ছেদসমূহ

  •  ভৌগোলিক সীমানা
  •  প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
    • ২.১ উপজেলাসমূহ
  •  ইতিহাস
  •  অর্থনীতি
  •  চিত্তাকর্ষক স্থান
  •  আনুষঙ্গিক নিবন্ধ
  •  তথ্যসূত্র
  •  বাড়তি পঠন
  •  বহিঃসংযোগ



মাদারীপুর জেলা
প্রশাসনিক বিভাগঢাকা
আয়তন (বর্গ কিমি)১,১৪৪
জনসংখ্যামোট: ১১,৩৭,০৭৮
পুরুষ: ৫০.২৯%
মহিলা: ৪৯.৭১%
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা:বিশ্ববিদ্যালয়: ০
কলেজ : ১৪
মাধ্যমিক বিদ্যালয়: ১৩৮
মাদ্রাসা : ৬১
শিক্ষার হার৩২.৬ %
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব১.হাজী শরীয়তউল্লাহ
২.অম্বিকারচণ মজুমদার, রাজনীতিবিদ ৩.ফলিভূষণ মজুমদার, প্রাক্তন মন্ত্রী ৪.ডা. জোহরা কাজী ৫.ডা. শিরীন কাজী ৬.আদেউদ্দিন আহমেদ, প্রাক্তন মন্ত্রী ৭.হাসমত আলী খান, রাজনীতিবিদ ৮.সন্তোষ ব্যানার্র্জি, রাজনীতিবিদ ৯.মৃণাল বারুরী, রাজনীতিবিদ ১০.সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, কবি ১১.অসীম সাহা, কবি ১২.অঞ্জনা সাহা, কবি ১৩.আহসান হামিদ, কবি ১৪.দুলাল সরকার, কবি ১৬.শহকত হোসেন, কবি ১৭.ড. অমল হালদার, অধ্যাপক, ঢা.বি. ১৮.ড. দুলাল ভৌমিক, অধ্যাপক, ঢা.বি. ১৯.আলী আজগর ভূইয়া,অধ্যাপক,পবিপ্রবি ২০.সৈয়দ আবুল হোসেন, এমপি-মন্ত্রী ২১.শাহজাহান খান, এমপি-মন্ত্রী ২২.নূরইআলম চৌধুরী, এমপি ২৩.এলেমদ্দিন হাওলাদার,বীর মুক্তিযোদ্ধা ২৪.সাগর কুন্ডু (রুদ্রসাগর)- কবি
প্রধান শস্যধান, পাট
রপ্তানী পণ্যপাট, পাটজাত দ্রব্য




ভৌগোলিক সীমানা

২৩০‑০০ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২০০-৩০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯০-৫৬ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ থেকে ৯০০-২১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত এই জেলার বিস্তার। জেলার উত্তরে ফরিদপুর ও মুন্সিগঞ্জ জেলা, পূর্বে শরিয়তপুর জেলা, পশ্চিমে ফরিদপুর ও গোপালগঞ্জ জেলা, এবং দক্ষিণে গোপালগঞ্জ ও বরিশাল জেলা।

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

উপজেলাসমূহ

  1. মাদারীপুর সদর
  2. শিবচর
  3. কালকিনি
  4. রাজৈর

ইতিহাস

অর্থনীতি

চিত্তাকর্ষক স্থান

পর্বতের বাগান-মস্তফাপুর, প্রণবানন্দের মন্দির- বাজিতপুর, গণেশ পাগলেল মন্দির- কদমবাড়ী, রাজারাম রায়ের বাড়ি- খালিয়া, সেনাপতির দিঘি, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়ি- মাইজপাড়া



বাড়তি পঠন

  1. আনন্দনাথ রায়ের ফরিদপুরের ইতিহাস (সংগ্রহ ও সম্পাদনা: ড. তপন বাগচী), গতিধারা প্রকাশনী, ঢাকা, ২০০৭।
  2. আনম আবদুস সোবহান, বৃহত্তর ফরিদপুরের ইতিহাস, সূর্যমুখী প্রকাশনী, ফরিদপুর, ১৯৯৬।
  3. ড. তপন বাগচী, মুক্তিযুদ্ধে গোপালগঞ্জ, ঐতিহ্য প্রকাশন, ঢাকা, ২০০৭।
  4. মু. মতিয়ার রহমান, অপ্রভ্রষ্ট অপভ্রংশ শামান্দার : মাদারীপুর জেলার ইতিকথা, গতিধারা প্রকাশনী, ঢাকা, ২০১০।



তথ্যসূত্র



উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে



















Read more

মানিকগঞ্জ জেলা [ Manikganj District]









মানিকগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।

পরিচ্ছেদসমূহ

  •  ভৌগোলিক সীমানা
  •  প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
  •  ইতিহাস
  •  অর্থনীতি
  •  চিত্তাকর্ষক স্থান
  •  আনুষঙ্গিক নিবন্ধ




মানিকগঞ্জ জেলা
প্রশাসনিক বিভাগঢাকা
আয়তন (বর্গ কিমি)১,৩৭৮
জনসংখ্যামোট: ১২,৭৪,৮২৯
পুরুষ: ৪৯.৬৯%
মহিলা: ৫০.৩১%
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা:বিশ্ববিদ্যালয়: ০
কলেজ : ১৯
মাধ্যমিক বিদ্যালয়: ১৩০
মাদ্রাসা : ৮৭
শিক্ষার হার২৬.৯ %
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরফিক উদ্দিন আহমদ [শহীদ রফিক], খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন
প্রধান শস্যধান, পাট, আখ
রপ্তানী পণ্যতামাক, সুতি ও রেশমী বস্ত্র, গুড়




ভৌগোলিক সীমানা

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

মানিকগঞ্জ জেলার উপজেলা গুলি হল -
  • মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা
  • সিঙ্গাইর উপজেলা
  • শিবালয় উপজেলা
  • সাটুরিয়া উপজেলা
  • হরিরামপুর উপজেলা
  • ঘিওর উপজেলা
  • দৌলতপুর উপজেলা

ইতিহাস

অর্থনীতি

চিত্তাকর্ষক স্থান

মানিকগঞ্জ জেলার আরিচা ঘাট এই এলাকার অন্যতম দর্শনীয় স্থান। যমুনা সেতুর আগে এই ঘাট দিয়েই যানবাহন পারাপার করা হতো। বেউথা ঘাট [কালিগঙ্গা নদীর তির]




তথ্যসূত্র

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে














Read more
 
Copyright 2009 বাংলাদেশ
Design by BloggerThemes