Powered by Blogger.

Related Post

Translate

Search This Blog

রাঙামাটি জেলা [Rangamati Hill District]


রাঙ্গামাটি জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র এখানে অবস্থিত।

পরিচ্ছেদসমূহ

 [আড়ালে রাখো
  •  ভৌগোলিক সীমানা
  •  প্রধান নদী
  •  প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
  •  ইতিহাস
  •  শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
  •  অর্থনীতি
  •  চিত্তাকর্ষক স্থান
  •  স্বাস্থ্য কেন্দ্র
  •  গ্যালারি
  • ১০ আনুষঙ্গিক নিবন্ধ
  • ১১ বহিঃসংযোগ

রাঙামাটি জেলা
রাঙামাটি জেলার স্কাইলাইন
রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
BD Districts LOC bn.svg
Red pog.svg
রাঙামাটি
বিভাগচট্টগ্রাম বিভাগ
স্থানাঙ্ক22.66° N 92.19° E
আয়তন৬,১১৬.১৩ বর্গ কিমি
সময় স্থানবিএসটি (ইউটিসি+৬)
জনসংখ্যা (১৯৯১)
 - ঘণত্ব
 - শিক্ষার হার
৫০৭১৮০
 - ৮২.৯৩/কিমি²
 - ৩৬.৫%
ওয়েবসাইট: বাংলাপিডিয়া নিবন্ধ
মানচিত্র সংযোগ: রাঙামাটি জেলার প্রাতিষ্ঠানিক মানচিত্র

[সম্পাদনা]ভৌগোলিক সীমানা

রাঙ্গামাটির মোট আয়তন ৬১১৬.৩ বর্গ কি.মি। এ জেলা উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা, দক্ষিণে বান্দরবান জেলা পূর্বে ভারতের মিজোরাম প্রদেশ এবং মায়ানমারের চীন প্রদেশ ও পশ্চিমে খাগড়াছড়ি এবং চট্টগ্রাম জেলা দ্বারা পরিবেষ্ঠিত।

[সম্পাদনা]প্রধান নদী

কর্ণফুলি, থেগা, হরিনা, কাসালং, শুভলং, চিঙ্গড়ি, কাপ্তাই।

[সম্পাদনা]প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

রাঙ্গামাটি পৌরসভা ৯ টি ওয়ার্ড ও ৩৫ টি মহল্লা নিয়ে গঠিত। শহরের মোট আয়তন ৬৪.৭৫ বর্গ কি.মি। ১৯৮৩ সালে রাঙ্গামাটি একটি পূর্ণাঙ্গ জেলা হিসেবে ঘোষিত হয়। এ জেলায় ১০ টি উপজেলা, ৫০ টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১৬২ টি মৌযা ও ১৩৪৭ টি গ্রাম আছে। রাঙামাটি জেলার ১০টি উপজেলা হলো:
  • কাউখালী,
  • কাপ্তাই,
  • জুরাছড়ি,
  • নানিয়াচর,
  • বরকল,
  • বাঘাইছড়ি,
  • বিলাইছড়ি,
  • রাঙ্গামাটি,
  • রাজস্থলী এবং
  • লংগদু

[সম্পাদনা]ইতিহাস

মুসলিম বিজয়ের পূর্বে রাঙামাটি ত্রিপুরা ও আরাকানের রাজাদের যুদ্ধক্ষেত্র ছিল। ১৬৬৬ সালে এই অঞ্চল মুঘলদের দখলে আসে। ১৭৬০-৬১ সালে এটি ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছে ইজারা দেওয়া হয়। ১৭৩৭ সালে শের মোস্তা খান নামক একজন গোত্র প্রধান মুঘলদের নিকট এখানে আশ্রয় পান। সেই থেকে চাকমারা ও পরবর্তিতে অন্য আদিবাসীরা এই অঞ্চলে বসতি স্থাপন করে। অন্য আদিবাসীদের ভিতর বোম,চাক, খুমি, খেয়াং, লুসাই, মো, মুরাং, পাঙ্কু, সান্তাল, মনিপুরিরা প্রধান।

[সম্পাদনা]শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

দুটি সরকারি কলেজ, ১৩ টি বেসরকারি কলেজ, ৬ টি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ৪৫ টি বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ২৯১ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১২০ টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৬১ টি মাদ্রাসা ও ৭ টি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

[সম্পাদনা]অর্থনীতি

প্রধান শস্যঃ ধান, পাট, আলু, তুলা, ভুট্টা, সরিষা।
প্রধান ফলঃ আম। কাঁঠাল, কলা, আনারস, লিচু, কালজাম।
শিল্প কারখানাঃ চন্দ্রঘোনা কাগজের কল, রেয়ন কল, প্লাইউড কারখানা, জল-বিদ্যুৎ প্রকল্প, ঘাগড়া বস্ত্র কারখানা।
কুটির শিল্পঃ তাঁত, কামার, কাঠের কাজ, স্বর্ণকার, ঢালাই ইত্যাদি।
প্রধান রপ্তানিঃ কাঁঠাল, আনারস, বনজ পন্য, কাঠ।

[সম্পাদনা]চিত্তাকর্ষক স্থান

  1. কাপ্তাই হ্রদ,
  2. রাজা জং বসাক খানের দীঘি ও মসজিদ,
  3. রাজা হরিশ চন্দ্র রায়ের আবাসস্থলের ধবংসাবশেষ, #
  4. ঝুলন্ত সেতু,
  5. বুদ্ধদের প্যাগোডা,
  6. রাজ বনবিহার,
  7. শুভলং ঝর্ণা।

[সম্পাদনা]স্বাস্থ্য কেন্দ্র

১০ টি উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ২৮ টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ৪৮ পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র।

[সম্পাদনা]গ্যালারি

 
Copyright 2009 বাংলাদেশ
Design by BloggerThemes