ঝালকাঠি জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।
পরিচ্ছেদসমূহ[আড়ালে রাখো] |
ঝালকাঠি জেলা | |
বিভাগ | বরিশাল বিভাগ |
স্থানাঙ্ক | 22.6431° N 90.2000° E |
আয়তন | ৭৫৮.০৬ বর্গ কিমি |
সময় স্থান | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
জনসংখ্যা (১৯৯১) - ঘণত্ব - শিক্ষার হার | ৬৯৬০৫৫ - ৯১৮.২১/কিমি² - ৫১.২০% |
ওয়েবসাইট: বাংলাপিডিয়া নিবন্ধ | |
মানচিত্র সংযোগ: ঝালকাঠি জেলার প্রাতিষ্ঠানিক মানচিত্র |
[সম্পাদনা]ভৌগোলিক সীমানা
এ জেলার মোট আয়তন ৭৫৮.০৬ বর্গ কিমি। ঝালকাঠির উত্তর-পূর্বে বরিশাল, দক্ষিণে বরগুনা ও বিশখালি নদী, এবং পশ্চিমে লোহাগড়া ও পিরোজপুর জেলা।
[সম্পাদনা]প্রধান নদী
[সম্পাদনা]প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
১৮৭৫ সালে ঝালকাঠি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। পৌরসভা ৯ টি ওয়ার্ড ও ৪৭ টি মহল্লা নিয়ে গঠিত। এ জেলায় দুইটি পৌরসভা, ৪ টি উপজেলা, ৩২ টি ইউনিয়ন পরিষদ, ৪০০ টি মৌযা, ৪৪৯ টি গ্রাম আছে।
ঝালকাঠি জেলা ৪টি উপজেলায় বিভক্ত। এগুলো হলো:
[সম্পাদনা]ইতিহাস
ব্রিটিশ শাসনামলে ১৭ জন মুসলমান সেনাবাহিনী কর্তৃক কুলকাঠিতে নিহত হন। নদী বন্দরের জন্য ঝালকাঠি সবসময় ইউরোপীয়দের আকর্ষণ করেছে। ফলে বিভিন্ন সময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, ডাচ ও ফরাসিরা এখানে ব্যবসা কেন্দ্র খুলেছিল। বানিজ্যিক গুরুত্বের জন্য ঝালকাঠিকে দ্বিতীয় কলকাতা বলা হত।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ঝালকাঠি সদর উপজেলার রেজাউল করিম ২৪ সদস্য বিশিষ্ট মানিক বাহিনী গড়ে তোলেন। কিছু স্থানীয় রাজাকার এর সহায়তায় ১৬ই জুন,১৯৭১ সালে পাক-হানাদার বাহিনী তাদের হত্যা করে। ২৭শে এপ্রিল হানাদার বাহিনী ঝালকাঠি শহরে আগুন ধরিয়ে দেয় ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে।
[সম্পাদনা]অর্থনীতি
শিল্প-কারখানা: বরফকল, ময়দার কল, লবন কারখানা, ধান কল, তেলের কল, বিড়ি কারখানা।