Powered by Blogger.

Related Post

Translate

Search This Blog

ঢাকা জেলা [Dhaka District]


ঢাকা (ইংরেজি: Dhaka, অতীতে Dacca বানানটি ব্যবহৃত হত) বাংলাদেশের সংবিধানের ৫(ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] বাংলাদেশের রাজধানী এবং ঢাকা বিভাগের প্রধান শহর। ঢাকা একটি মেগাসিটি এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান শহরও বটে। বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত এই শহর বাংলাদেশের বৃহত্তম শহর। ঢাকার মহানগর এলাকার জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ২০ লক্ষ।. [২] এটি বিশ্বের নবম বৃহত্তম[৪] এবং সর্বাপেক্ষা ঘন জনবহুল শহরগুলির অন্যতম। ঢাকা শহরটি মসজিদ শহর নামেও পরিচিত।[৫] এখানে বিশ্বের সেরা মসলিন উৎপাদিত হয়। এছাড়া ঢাকা বিশ্বের রিকশা রাজধানী নামেও পরিচিত। এই শহরে রোজ প্রায় ৪০০,০০০টি সাইকেল রিকশা চলাচল করে।[৬] বর্তমানে ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান সংস্কৃতি, শিক্ষা ও বাণিজ্যকেন্দ্র।

ঢাকার ছবি

সপ্তদশ শতাব্দীতে মুঘল শাসকদের অধীনে এই শহর জাহাঙ্গীর নগর নামে পরিচিত ছিল। সে যুগে ঢাকা ছিল প্রাদেশিক রাজধানী এবং বিশ্বব্যাপী মসলিন বাণিজ্যের একটি কেন্দ্র। যদিও আধুনিক ঢাকা শহরের বিকাশ ঘটে ঊনবিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ শাসনে। এই সময় কলকাতার পরেই ঢাকা বাংলা প্রেসিডেন্সির দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী হয়ে ওঠে। ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের পর ঢাকা নবগঠিত পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশের রাজধানী হয়। তবে ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ প্রত্যাহৃত হলে ঢাকা তার প্রাদেশিক রাজধানীর মর্যাদাটি হারায়। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর ঢাকা পূর্ব পাকিস্তানের প্রশাসনিক রাজধানীতে পরিণত হয়। পরে ১৯৭১ সালে ঢাকা স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের রাজধানী ঘোষিত হয়। ইতিপূর্বে সামরিক আইন বলবৎ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা, সামরিক দমন, যুদ্ধ ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের তাণ্ডবলীলার মতো একাধিক অস্থির ঘটনার সাক্ষী থাকে এই শহর।
আধুনিক ঢাকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক জীবনের প্রধান কেন্দ্র।[৭] এই শহরের নগরাঞ্চলীয় অবকাঠামোটি বিশ্বে সর্বোন্নত হলেও দূষণ, যানজট এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে যথেষ্ট পরিষেবার অভাব ইত্যাদি শহুরে সমস্যাগুলি এখানে প্রকট। সাম্প্রতিক দশকগুলিতে ঢাকার পরিবহন, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও গণপূর্ত ব্যবস্থায় যে আধুনিকীকরণ হয়েছে, তা বিশেষভাবে লক্ষণীয়। বর্তমানে এই শহর প্রচুর বিদেশী বিনিয়োগ টানতে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিধি বাড়াতে সক্ষম হয়েছে। সারা দেশ থেকে প্রচুর মানুষ ঢাকায় আসেন জীবন ও জীবিকার সন্ধানে। এই কারণে ঢাকাও হয়ে উঠেছে বিশ্বের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান নগরী।[৮][৯]


পরিচ্ছেদসমূহ:



১ নামকরণের ইতিহাস
২ ইতিহাস ও ঐতিহ্য
৩ ভূগোল
৪ আবহাওয়া ও জলবায়ু
৭ যাতায়াত
৯ অর্থনীতি
১০ জনগোষ্ঠী
১১ সংস্কৃতি
১২ শিক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
১৩ গণমাধ্যম
১৪ খেলাধুলা
১৫ ঢাকার দর্শনীয় স্থানসমূহ
১৬ ঢাকার মার্কেটের তালিকা 
১৭ তথ্যসূত্র


এক নজরে ঢাকা 



ঢাকা
—  রাজধানী  —
undefined

উপরে বাঁদিক থেকে ঘড়ির কাঁটার ক্রমে: জাতীয় সংসদ ভবন,কার্জন হল, সাইকেল রিক্‌শা, শেরে বাংলা নগর, বসুন্ধরা সিটি,শহিদ মিনার, কাওরান বাজার.
নাম: মসজিদের শহর, বিশ্বের রিক্‌শা রাজধানী









ঢাকা বাংলাদেশ অবস্থিত
ঢাকা
ঢাকার অবস্থান, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক: 23°42′0″N 90°22′30″E
স্থানাঙ্ক: 23°42′0″N 90°22′30″E
দেশবাংলাদেশ বাংলাদেশ
প্রশাসনিক জেলাঢাকা জেলা
প্রতিষ্ঠাকাল১৬০৮ খ্রিস্টাব্দ
শহরের মর্যাদা প্রদান১৯৪৭
সরকার
 • ধরনসিটি কর্পোরেশন
 • মেয়রসাদেক হোসেন খোকা
এলাকা
 • রাজধানী বর্গকিলোমিটার ( বর্গমাইল)
 • জলাভূমি বর্গকিলোমিটার ( বর্গমাইল)
উচ্চতা[১] মিটার ( ফুট)
জনসংখ্যা (২০০৮)[২]
 • রাজধানী৭০,০০,৯৪০
 • ঘনত্বপ্রতি বর্গকিলোমিটারে  (প্রতিবর্গমাইলে )
 • মেট্রো১,২৭,৯৭,৩৯৪
 • Demonym[৩]
 • সাক্ষরতার হার৬২.৩
সময় অঞ্চলবাংলাদেশ মান সময় (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড১০০০
দেশের টেলিফোন কোড+৮৮০
এলাকার টেলিফোন কোড০২
ওয়েবসাইটঢাকার সরকারি ওয়েবসাইট

নামকরণের ইতিহাস



ঢাকার নামকরণের সঠিক ইতিহাস নিয়ে ব্যাপক মতভেদ রয়েছে। কথিত আছে যে, সেন বংশের রাজা বল্লাল সেন বুড়িগঙ্গা নদীর তীরবর্তী এলাকায় ভ্রমণকালে সন্নিহিত জঙ্গলে হিন্দু দেবী দুর্গার একটি বিগ্রহ খুঁজে পান। দেবী দুর্গার প্রতি শ্রদ্ধাস্বরূপ রাজা বল্লাল সেন ঐ এলাকায় একটি মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। যেহেতু দেবীর বিগ্রহ ঢাকা বা গুপ্ত অবস্থায় খুঁজে পাওয়া গিয়েছিলো, তাই রাজা, মন্দিরের নাম রাখেন ঢাকেশ্বরী মন্দির। মন্দিরের নাম থেকেই কালক্রমে স্থানটির নাম ঢাকা হিসেবে গড়ে ওঠে।
আবার অনেক ঐতিহাসিকের মতে, মোঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর যখন ঢাকাকে সুবা বাংলার রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করেন; তখন সুবাদার ইসলাম খান আনন্দের বহিঃপ্রকাশস্বরূপ শহরে 'ঢাক' বাজানোর নির্দেশ দেন। এই ঢাক বাজানোর কাহিনী লোকমুখে কিংবদন্তির রূপ নেয় এবং তা থেকেই শহরের নাম ঢাকা হয়ে যায়। এখানে উল্লেখ্য যে, মোঘল সাম্রাজ্যের বেশ কিছু সময় ঢাকা সম্রাট জাহাঙ্গীরের প্রতি সম্মান জানিয়ে জাহাঙ্গীরনগর নামে পরিচিত ছিলো।
ঢাকা নগরীকে বর্তমানে বর্তমানে দুইভাগে বিভক্ত করা হয়েছে - ঢাকা দক্ষিণ ও ঢাকা উত্তর। ঢাকা দক্ষিণই মূলতঃ মূল নগরী। ঢাকা উত্তর ঢাকার নবীন বর্ধিত উপশহরগুলো নিয়ে গঠিত।



ইতিহাস ও ঐতিহ্য



লালবাগের কেল্লা মোঘল আমলের একটি স্থাপনা
১৮৯৫-১৯০০ সময়কালে পিলখানা এলাকায় হাতির পালের দৌড়।
ধারণা করা হয় কালের পরিক্রমায় ঢাকা প্রথমে সমতট, পরে বঙ্গ ও গৌড় প্রভৃতি রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। খ্রিস্টীয় ১৩শ শতাব্দীর শেষের দিকে মুসলমানেরা ঢাকা অধিকার করে। মোঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের ফরমান অনুযায়ী ১৬ জুলাই ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে ঢাকাকে সুবা বাংলার রাজধানী ঘোষণা করা হয়। সম্রাট জাহাঙ্গীর-এর নাম অনুসারে রাজধানীর নাম জাহাঙ্গীরনগর রাখা হয়। সম্রাট জাহাঙ্গীরের জীবিতকাল পর্যন্ত এ নাম বজায় ছিলো।
এর আগে সম্রাট আকবরের আমলে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার প্রাদেশিক রাজধানী ছিলো বিহারের রাজমহল। সুবা বাংলায় তখন চলছিলো মোঘলবিরোধী স্বাধীন বারো ভূইঁয়াদের রাজত্ব। বারো ভূইয়ার নিয়ন্ত্রণ থেকে বাংলাকে করতলগত করতে ১৫৭৬ থেকে ১৬০৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বারবার চেষ্টা চালানো হয়। এরপর সম্রাট জাহাঙ্গীরের শাসনামলে ১৬০৮ খ্রিস্টাব্দে ইসলাম খান চিশতীকে রাজমহলের সুবেদার নিযুক্ত করেন। তিনি ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে বাংলার ভৌগোলিক অবস্থান বিবেচনা করে রাজধানী রাজমহল থেকে সরিয়ে ঢাকায় স্থানান্তর করেন।
সুবেদার ইসলাম খান চিশতী দায়িত্ব নেবার মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে বারো ভূইয়ার পতন ঘটে ও বর্তমান চট্টগ্রামের কিছু অংশ বাদে পুরো সুবে বাংলা মোগল সাম্রাজ্যের অধীনে আসে।
১৬১০ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা সুবা বাংলার রাজধানী হলেও সুবা বাংলার রাজধানী বারবার পরিবর্তন করা হয়েছে। ১৬৫০ খ্রিস্টাব্দে সুবেদার শাহ সুজা রাজধানী আবার রাজমহলে স্থানান্তর করেছিলেন। শাহ সুজা'র পতনের পর ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে সুবেদার মীর জুমলা আবার রাজধানী ঢাকায় স্থানান্তর করেন। এরপর বেশ কিছুকাল ঢাকা নির্বিঘ্নে রাজধানীর মর্যাদা ভোগ করার পর ১৭১৭ খ্রিস্টাব্দে সুবেদার মুর্শিদ কুলি খান রাজধানী মুর্শিদাবাদে স্থানান্তর করেন। এরপর ঢাকায় মোঘল শাসনামলে চলতো নায়েবে নাজিমদের শাসন। ব্রিটিশ শাসনের আগে পর্যন্ত এভাবেই চলছিলো। ব্রিটিশরা রাজধানী হিসেবে কলকাতাকে নির্বাচিত করলে ঢাকার গুরুত্ব আবারো কমতে থাকে। এরপর দীর্ঘকাল পর ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা আবার তার গুরুত্ব ফিরে পায়। বঙ্গভঙ্গের পর ১৯০৫ সালে ঢাকাকে আসামও বাংলার রাজধানী করা হয়। কংগ্রেসের বাধার মুখে ব্রিটিশ রাজ আবার ১৯১১ সালে রাজধানী কলকাতায় ফিরিয়ে নিয়ে যায়।


ভূগোল

ঢাকা মধ্য বাংলাদেশে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে ২৩o৪২' থেকে ২৩o৫৪' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০o২০' থেকে ৯০o২৮' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। নিম্ন গাঙ্গেয় সমভূমিতে অবস্থিত এই শহরের মোট আয়তন ৩৬০ বর্গ কি.মি.s (১৪০ বর্গ মাইল)।[১০] ঢাকায় মোট ২৪ টি থানা আছে। এগুলো হলো - লালবাগ, কোতোয়ালি, সূত্রাপুর, হাজারীবাগ, রমনা, মতিঝিল, পল্টন, ধানমণ্ডি, মোহাম্মদপুর, তেজগাঁও, গুলশান, মিরপুর, পল্লবী, শাহ আলী, তুরাগ, সবুজবাগ, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ডেমরা, শ্যামপুর, বাড্ডা, কাফরুল, কামরাঙ্গীর চর, খিলগাঁও ও উত্তরা। ঢাকা শহরটি মোট ১৩০টি ওয়ার্ড ও ৭২৫টি মহল্লায় বিভক্ত। ঢাকা জেলার আয়তন ১৪৬৩.৬০ বর্গ কিলোমিটার (৫৬৫ বর্গমাইল)। এই জেলাটি গাজীপুর, টাঙ্গাইল, মুন্সিগঞ্জ, রাজবাড়ী, নারায়ণগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ জেলা দ্বারা বেষ্টিত।[১১]ক্রান্তীয় বৃক্ষ, আর্দ্র মৃত্তিকা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের সঙ্গে সমান সমতলভূমি এই জেলার বৈশিষ্ট্য। এই কারণে বর্ষাকালে ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ঢাকা জেলায় প্রায়শই বন্যা দেখা যায়।[১২]


আবহাওয়া ও জলবায়ু




ঢাকার জলবায়ু প্রধানত উষ্ণ, বর্ষণমুখর এবং আর্দ্র গ্রীষ্মমন্ডলীয়। কোপেন জলবায়ু শ্রেণীবিভাগ এর অধিনে, ঢাকার জনবায়ু ক্রান্তীয় সমভাবাপন্ন। এই শহরের একটি সতন্ত্র মৌসুম রয়েছে, এখানে বর্ষিক গড় তাপমাত্রা ২৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস(৮১.৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এবং জানুয়ারী থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে তাপমাত্রা ১৯.৫ থেকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিসয়াসের(৬৭ থেকে ৯০ ডিগ্রি ফাটেনহাইট) মধ্যে থাকে।[১৩] মে থেকে অক্টোবর মাসের মধ্যে গড়ে প্রায় ২১২১ মিলিমিটার(৮৩.৫ ইঞ্চি) বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে, যা সারাবছরের মোট বৃষ্টিপাতের প্রায় ৮৭%।[১৩] যানজট এবং এবং শিল্প কারখানার অপরিকল্পিত বর্জ্য নির্গমনের ফলে প্রতিনিয়ত বায়ু এবং পানি দূষণ বাড়ছে, ফলে শহরের জনস্বাস্থ্য এবং জীবন মান মারাত্বকভাবে প্রবাবিত হচ্ছে।[১৪] ঢাকার চারপাশে জলাশয় এবং জলাভূমি গুলি ধ্বংসের সম্মুখীন কারণ, এগুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে বহুতল ভবন এবং অন্যান্য আবাসন উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে। দুষণের ফলে প্রকৃতির যে ক্ষতি হচ্ছে তার ফলে এই এলাকার জীববৈচিত্র হুমকির সম্মুখীন।[১৪]




ঢাকা এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য
মাস
জানু
ফেব্রু
মার্চ
এপ্রিল
মে
জুন
জুলাই
আগস্ট
সেপ্টে
অক্টো
নভে
ডিসে
বছর
গড় সর্বোচ্চ °C (°F)
25
(77)
30
(86)
34
(93)
36
(97)
35
(95)
34
(93)
33
(91)
32
(90)
32
(90)
31
(88)
29
(84)
27
(81)
৩১
(৮৮)
গড় সর্বোনিম্ন °C (°F)
14
(57)
20
(68)
25
(77)
28
(82)
30
(86)
29
(84)
28
(82)
27
(81)
27
(81)
25
(77)
19
(66)
16
(61)
২৪
(৭৫)
Precipitation mm (inches)
10
(0.4)
20
(0.8)
58
(2.3)
142
(5.6)
257
(10.1)
358
(14.1)
399
(15.7)
318
(12.5)
287
(11.3)
234
(9.2)
30
(1.2)
8
(0.3)
২,১১৮
(৮৩.৪)
Source: ওয়েদার ডট কম



অর্থনীতি

undefined
ঢাকার কারওয়ান বাজার, দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বানিজ্যিক কেন্দ্র
ঢাকা বাংলাদেশের প্রধান বানিজ্যিক কেন্দ্র। শহরে উঠতি মধ্যবিত্ত জনসংখ্যা বাড়ছে পাশাপাশি আধুনিক ভোক্তা এবং বিলাস পণ্যের বাজার বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঐতিহাসিকভাবেই এই শহরে অভিবাসী শ্রমিকদের আকৃষ্ট করে আসছে। হকার, ছোটো দোকান, রিকশা, রাস্তার ধারের দোকান শহরের মোট জনসংখ্যার একটি বিরাট অংশ শুধুমাত্র রিকশা চালকের সংখ্যাই ৪০০০০০ এর বেশি। কর্মপ্রবাহের প্রায় অর্ধেকই গৃহস্থলি অথবা অপরিকল্পিত শ্রমজীবী হিসাবে কর্মরত আছেন। যদিও টেক্সটাইল শিল্পে প্রায় ৮০০,০০০ এরও বেশি মানুষ কাজ করছেন। তারপরও এখানে বেকারত্বের হার প্রায় ১৯%। ২০০৯ সালের হিসাব অনুযায়ী ঢাকা শহরের স্থাবর সম্পদের মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। বার্ষিক ৬.২% প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে ২০২৫ সালের মধ্যে এটি ২১ হাজার ৫০০কোটিতে উন্নীত হবে। ঢাকার বার্ষিক মাথাপিছু আয় ১৩৫০ মার্কিন ডলার এবং এখানে প্রায় ৩৪% লোক poverty lineদারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করে। এই জনসংখ্যার একটি বড় অংশ কর্মসংস্থানের সন্ধানে গ্রাম থেকে শহরে এসেছে এবং এদের অনেকেরই দৈনিক আয় ৫ মার্কিন ডলারের কম। 


শহরের প্রধান প্রধান বানিজ্যিক এলাকাগুলো হলো মতিঝিল, চকবাজার, নবাবপুর, নিউ মার্কেট, ফার্মগেট ইত্যাদি এবং প্রধান প্রধান শিল্প এলাকা গুলো হল তেজগাঁও, হাজারীবাগ লালবাগ বসুন্ধরা-বারিধারা একটি উন্নয়নশীল অর্থনৈতিক এলাকা এবং আগামী ৫ বছরের মধ্যে এই এলাকায় উচ্চ প্রযুক্তির শিল্পকারখানা, কর্পোরেশন এবং শপিং মল তৈরী করা হবে।ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল প্রধানত গার্মেন্টস, টেক্সটাইল এবং অন্যান্য পণ্য রপ্তানিতে উদ্বুদ্ধ করর লক্ষে তৈরী করা হয়েছিল। ঢাকায় মোট দুটি ইপিজেড-এ মোট ৪১৩টি শিল্প স্থাপনা রয়েছে। এখানকার অধিকাংশ কর্মীই নারী। এই শহরের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ দেশের অন্যতম বৃহত স্টক এক্সচেঞ্জ, এখানে তালিকাভুক্ত বৃহত্তম আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে সিটিগ্রুপ, এইচএসবিসি ব্যাঙ্ক বাংলাদেশ, জেপি মর্গান চেজ, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাঙ্ক (বাংলাদেশ), আমেরিকান এক্সপ্রেস, শেভন, জেয়ন মোবাইল, টোটাল, ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম, উইনিলিভার, নেসলে, ডিএইচএল, ফেডেএক্স, ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো ইত্যাদি। স্থানীয় বড় আকারের শিল্পগ্রুপ যেমন কনকর্ড গ্রুপ, র‌্যাংকস গ্রুপ, বেক্সিমকো গ্রুপ, টি কে শিল্প গ্রুপ, সামিট গ্রুপ, নাভানা গ্রুপ, জামান গ্রুপ অব ইন্ডাস্টিজ, রহিম আফরোজ ইত্যাদি প্রতিষ্টানের প্রধান বানিজ্যিক কার্যালয় ঢাকায় অবস্থিত। এই শহরেই নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান গ্রামীন ব্যাংক, ব্র্যাক এর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। নগরায়নের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে শহরের উন্নয়ন চলছে, নতুন নতুন বহুতল ভবন তৈরী হচ্ছে ফলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই শহরের পরিবর্তন হয়েছে। ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং, শিল্পোৎপাদন, টেলিযোগাযোগ এবং সেবা ক্ষাতে বিশেষভাবে উন্নয়ন হচ্ছে। পাশাপাশি শহরের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য পর্যটন এবং হোটেল রেস্তোরার উন্নয়নও সমান গুরুত্বপূর্ণ। 



জনগোষ্ঠী


ঢাকার তোপখানা রোডের কাছে ফেরিওয়ালারা, জুলাই ২০০১
ঢাকা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শহর যা বাঙালি সংস্কৃতির একটি ছবিও বলা চলে। ঢাকায় বসবাসকারীদের কিছু অংশের পূর্বপুরুষরা ভারতীয়। তারা অনেকেই ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে দেশ বিভাগেরসময় ভারত থেকে এসেছিলেন। এদের মধ্যে কিছু বিহারী মুসলমানও ছিলেন। এদের সংখ্যা বর্তমানে কয়েক লক্ষ। এখানকার বেশিরভাগ লোক মুসলমান সম্প্রদায়ের। কিন্তু সাথে বহু হিন্দু,খ্রিস্টান এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের লোক বসবাস করেন। ঢাকায় বসবাসকারী প্রায় সবাই বাংলা ভাষায় কথা বলেন, পুরনো ঢাকা'র লোকেরা উর্দুতেও কথা বলে থাকেন। বর্তমানে নতুন প্রজন্মের অনেকেই ইংরেজী ও হিন্দী ভাষা ভাষা ব্যবহার করে। ঢাকা নগরী অনেকগুলো ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল আছে যারা ইংরেজি ভাষাকে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে।
পুরনো ঢাকার স্থানীয় আদি অধিবাসীদের 'ঢাকাইয়া' বলা হয়। তাদের আলাদা উপভাষা এবং সংস্কৃতি রয়েছে। ঢাকা রাজধানী হওয়ায় সারা বাংলাদেশ থেকেই এখানে লোকজন উন্নত জীবনযাপনের উদ্দেশ্যে আসে।



সংস্কৃতি

undefined
রমনা পার্কেপহেলা বৈশাখউদযাপন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযকে মূল ধরে তার পার্শ্ববর্তী এলাকা হচ্ছে ঢাকা শহরের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলা একাডেমী, চারুকলা ইনস্টিটিউট, কেন্দ্রীয় গণ গ্রন্থাগার ও জাতীয় জাদুঘর এলাকা সংস্কৃতি-কর্মীদের চর্চা ও সাংস্কৃতিক প্রদর্শনীর মূল ক্ষেত্র। এর বাইরে বেইলি রোডকে নাটকপাড়া বলা হয় সেখানকার নাট্যমঞ্চগুলোর জন্য। এছাড়াও নবনির্মিত শিল্পকলা একাডেমীর এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হল এবং অন্যান্য মঞ্চসমূহ নাট্য ও সঙ্গীত উৎসবে সব সময়ই সাংস্কৃতিক চর্চাকে অব্যাহত ধারায় এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় বছরের বিভিন্ন সময়ে নাট্যোৎসব ও সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। একুশে ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে প্রতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের পুরোটা জুড়ে বাংলা একাডেমিতে একুশে বইমেলারআয়োজন করা হয়। বাংলা নববর্ষকে বরণ করতে পহেলা বৈশাখে রমনা পার্কে ছায়ানটের অনুষ্ঠানসহ সারাদিন গোটা অঞ্চলে সাংস্কৃতিক উৎসব চলে। সাংস্কৃতিক হৃদ্যতার ধারাবাহিকতায় সেগুনবাগিচার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরও সারা বছর ধরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করে।




গণমাধ্যম

ঢাকা থেকে প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য বাংলা দৈনিক পত্রিকাগুলোর মধ্যে রয়েছে দৈনিক ইত্তেফাক, সংবাদ, প্রথম আলো, আজকের কাগজ, ভোরের কাগজ, আমার দেশ, জনকণ্ঠ, যুগান্তর, ইনকিলাব, নয়া দিগন্ত,সমকাল, মানবজমিন, পূর্বাঞ্চল, সংগ্রাম, দৈনিক কালের কণ্ঠ‌। ইংরেজি দৈনিক পত্রিকাসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বাংলাদেশ অবজারভার, বাংলাদেশ টুডে, ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস, ইন্ডিপেন্ডেন্ট, নিউ এইজ, নিউ নেশন, ডেইলি স্টার, নিউজ টুডে। ঢাকায় অবস্থিত সংবাদ সংস্থাগুলো হলো বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস), ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ (ইউ.এন.বি)।
স্থানীয় টেরেস্ট্রিয়াল টেলিভিশন সম্প্রচার কেন্দ্র হলো বাংলাদেশ টেলিভিশন বা বিটিভি। এছাড়া স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বিটিভি ওয়ার্ল্ড, মাই টিভি, চ্যানেল আই, এটিএন বাংলা,এনটিভি, চ্যানেল ওয়ান, আরটিভি, বৈশাখী, বাংলাভিশন, দিগন্ত টিভি, দেশ টিভি, একুশে টেলিভিশন ঢাকার রেডিও চ্যানেল (সরকারি ও বেসরকারি) বাংলাদেশ বেতার (সরকারি রেডিও চ্যানেল), রেডিও ফুর্তি,রেডিও টুডে, রেডিও আমার, এবিসি রেডিও, বাংলাদেশ বেতারের ট্রাফিক সম্প্রচার কার্যক্রম।



ঢাকার দর্শনীয় স্থানসমূহ


বোটানিক্যাল গার্ডেনের লেকের একাংশ
ঐতিহাসিক স্থানসমূহ: ঢাকেশ্বরী মন্দির, লালবাগ কেল্লা, আহসান মঞ্জিল, হোসেনী দালান, ছোট কাটরা, বড় কাটরা, কার্জন হল, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ভবন (পুরাতন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কলা ভবন), সাত গম্বুজ মসজিদ, তারা মসজিদ, ঢাকা গেইট, পরীবিবির মাজার
পার্ক , বিনোদন ও প্রাকৃতিক স্থানঃ রমনা পার্ক, সোহ্‌রাওয়ার্দী উদ্যান, বোটানিক্যাল গার্ডেন, ঢাকা শিশু পার্ক, বুড়িগঙ্গা নদী, ঢাকা চিড়িয়াখানা, বাংলাদেশ জাতীয় যাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর
স্মৃতিসৌধ ও স্মারকঃ জাতীয় শহীদ মিনার, শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ, (রায়ের বাজার), অপরাজেয় বাংলা-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আসাদ গেইট
আধুনিক স্থাপত্যঃ জাতীয় সংসদ ভবন, বাংলাদেশ ব্যাংক ভবন, ভাসানী নভো থিয়েটার, বসুন্ধরা সিটি, যমুনা বহুমুখী সেতু

ঢাকার মার্কেটের তালিকা : 




ন :
ঢাকার মার্কেটের তালিকা 
নবাবগঞ্জ বাজার [Nawabganj Bazar]
নিমতলী রোড বাজার [Nimtoli Road Side Market ]
নীলক্ষেত রোড বাজার [Nilkhet Road Side Market]
আজিমপুর সুপার মার্কেট [Azimpur Super Market ]
আজিমপুর রোড বাজার [Azimpur Road Side Market ]
না :-২ পলাশি মার্কেট [No.-2 Palashi Market]
আজিমপুর বটতলা মার্কেট [Azimpur Bottola Market ]
ঢাকেশ্বরী মার্কেট [Dhakeswari Market] 
খিলগাঁও তালতলা মার্কেট [Khilgaon Taltola Super Market ]
১০পল্টন সপ্পিং কোম্প্লেক্ষ [Polton Shopping Complex ]
১১ফুলবাড়ি সুপার মার্কেট [Fulbaria super Market-1]
১২নিউ মার্কেট কোম্প্লেক্ষ মেন [New Market Complex Main]
১৩নিউ মার্কেট বায়তুল আমান [New Market Baitul Aman ]
১৪ঢাকা নিউ সুপার মার্কেট পশ্চিম [Dhaka New Super Market (West)]
১৫ঢাকা নিউ সুপার মার্কেট উত্তর [ Dhaka New Super Market (North)]
১৬ঢাকা নিউ মার্কেট বনতলা [Dhaka New Market Bonotola]
১৭নিউ মার্কেট পূর্ব [New Market East Block]
১৮নিউ মার্কেট ওভার ব্রিজ [New Market Over Bridge]
১৯পিরবাগ সুপার মার্কেট[Pirbag Super Market]
২০কাঠাল বাগান বাজার [Kathal Bagan Bazar]
২১হারির্পুল কাঁচা বাজার [Harirpul Kancha Bazar]
২২মোহাম্মাদপুর টাউন হল মার্কেট [Mohammadpur Town Hall Market]
২৩মোহাম্মাদপুর শহিদ পার্ক মার্কেট [Mohammadpur Shahid Park Market]
২৪Mohammadpur Agriculture Goods Whole Sell Market
২৫Mohammadpur Notun Kancha Market
২৬Rayer Bazar City Market
২৭Nil Khet Road Side Market
২৮Chawlk Surma Patti
২৯Nolgola Mathshaw Arot
৩০Mohammadi Housing Market
৩১Prantik Super Market
৩২Fulbaria Super Market-1
৩৩Fulbaria Super Market-2
৩৪Gulistan Puran Bazar
৩৫Malitola Market
৩৬Siddique Bazar
৩৭Dupkhula Market
৩৮Adarsha Hawkers
৩৯Mohanogori Hawkers
৪০Doyaganj Super Market
৪১Bangabandu Square Market
৪২Kaptan Bazar
৪৩Gulistan Hawkers
৪৪Banga Bazar Hawkers Market
৪৫Dayaganj-Wari-Kaptan Bazar
৪৬Bangladesh Math Dorshowk Gallery Market
৪৭Miron Jalla Kancha Bazar
৪৮Ladies Park Hawkers Market
৪৯Bakland Bad Market
৫০Laksmi Bazar
৫১Badamtoli Market
৫২Nawab Eusuf Market
৫৩Nawab Eusuf Market Extension
৫৪Nawab Eusuf Kancha Market
৫৫Ahasanmonjil (Nowab Bari) Market
৫৬Sadarghat Hawkers Market
৫৭Victoria Park Market
৫৮Shimson Road Market
৫৯Shambazar Market
৬০Lalkuthi Market
৬১Uddayan/ Joy Market
৬২Sutrapur Kancha Market
৬৩Sutrapur Pacca Market
৬৪Gulapshaw Darshawk Gallery
৬৫North-south Road, Basabari Lane Market
৬৬Sher-e-Bangla Malek Shaw Lane
৬৭Dholpur Malotilata
৬৮Banabandu Avenue
৬৯Gulshan (South) Paka Market
৭০Gulshan (South) Kancha Market
৭১Gulshan (North) Paka Market
৭২Gulshan (North) Kancha Market
৭৩Banani Super Market cum Housing Complex
৭৪Cawran Bazar Markt (1)
৭৫Cawran Bazar Market (2)
৭৬Cawran Bazar Kancha Market
৭৭Cawran Bazar Kancha Market (Goods own)
৭৮Cawran Bazar Carmaker Shade Market (Ground floor)
৭৯Cawran Bazar Kancha Market (Surrounding)
৮০Cawran Bazar Poultry Shade Market
৮১Palton Shopping Complex
৮২Khilgaon (Taltola) Super Market
৮৩Khilgaon (Taltola) Kancha Market
৮৪Khilgaon Railway Kancha Market
৮৫Rampura Kancha Market
৮৬Mogbazar Kancha Market
৮৭Mogbazar Road Side Market
৮৮Malibag Kancha Market
৮৯Commissioner Office Market (Ward No- 40)
৯০Mohakhali Kancha Market
৯১Kolmitola Market
৯২Nakhal Para Market
৯৩Mirpur Hazrat Shah Ali Market
৯৪Dhaka Madical Market
৯৫Hatirpull Kancha Bazar.
৯৬Mohammedpur Town Hall paka Market
৯৭Mohammedia Housing Society (Toll0 Market.
৯৮Mohammed Krishi Market
৯৯Market on the south cornerof Mohammad Krishi Market
১০০North west side frut Market of Mohammad town hall
১০১Eayer Bazar Market
১০২Nawabgonj Kancha Market.
১০৩Bakshi Bazar Market.
১০৪Sundarban Square Market.
১০৫Banga bandha Square Sub way Super Market
১০৬Dayagang kancha Market.
১০৭Dhup Khola Market.
১০৮74 No. Ward Comissioner Office Market
১০৯Siddique Bazar Co- Operatine Market.
১১০Fulbaria city Haquers Market
১১১Siddique SME Haquer Market.
১১২Market Opposite of Gomese school in Sakhari Inter prener Bazar Market.





































 
Copyright 2009 বাংলাদেশ
Design by BloggerThemes